রাজশাহীর তানোরে আওয়ামী লীগ মতাদর্শী কয়েকজন প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে পেশীশক্তি দেখিয়ে সরকারি খাসপুকুর পাড়ের গাছ নিধন ও ইজারাকৃত পুকুরের মাছ লুটের হুমকির পৃথক অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এনিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর স্থানীয় বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম ও ২২ সেপ্টেম্বর সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির তত্বাবধায়ক কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্না তানোর থানায় পৃথক অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিধন করা গাছ জব্দ ও লীজকৃত পুকুর ভর্তি মাছ মেরে নেয়ার হুমকির বিষয়ে দুই সপ্তার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন। এদিকে গত মঙ্গলবার(২৩ সেপ্টেম্বর) থেকে তদন্তে মাঠে নেমেছেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অভিযোগকারীদের বাড়ি তানোর উপজেলার তেলোপাড়া গ্রামে।
অভিযুক্ত প্রভাবশালী জলদস্যু ওই ব্যক্তির বাড়ি মোহনপুর উপজেলার ঘাষিগ্রাম ইউনিয়নের (ইউপি) মেলান্দি গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের বিশ্বনাথের পুত্র এবং সাবেক এমপি আয়েন উদ্দিনের অর্থের যোগানদাতা ও আস্থাভাজন আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে পরিচিত। তার নাম প্রশান্ত কুমার (৪৬)। এছাড়াও তানোরের বাধাইড় ইউনিয়নের(ইউপি) তেলোপাড়া গ্রামের মৃত হুমায়ন মাষ্টারের পুত্র আনোয়ার হোসেন (৪৫) ও মুন্ডুমালা বাজারের ফার্নিচারের মালিক মোতাল্লেব আলী (৪৩)। তারা ভূয়া সমিতির নামে কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি খাসপুকুর ও জলাশয় দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাধাইড় ইউপির জোতগোকুল মৌজায় অবস্থিত সরকারি খাস খতিয়ারভুক্ত ১ দশমিক ৭৬ একর পুকুর রয়েছে। যার দাগ নম্বর- আর.এস-৪৮৯। পুকুরটি বাংলা ১৪২৯-১৪৩১ সন পর্যন্ত গোদাগাড়ীর ‘সারাংপুর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ লীজ নিয়ে মাছ চাষ করে আসছে। এঅবস্থায় বাংলা ১৪৩২-১৪৩৪ সন পর্যন্ত ৩ বছর মেয়াদে দরপত্র আহবান করে তানোর উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি। সিডিউল মোতাবেক রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার ‘বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ ও বাগমারা উপজেলার ‘সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ দরপত্র ক্রয় করে। পরে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা দরে বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি প্রথম সর্বচ্চো দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়। তবে, নিয়ম মতে এক বছরের ১ লাখ ৫ হাজার টাকা ওই সমিতির নামে সভাপতি আশরাফুল ইসলাম সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমা দেন। কিন্তু লীজ আদেশ না পেয়েই পুকুর দখলে মরিয়া হয়ে উঠেন তিনি ও তার ভাড়াটিয়া প্রভাবশালী চক্রটি। এমতাবস্থায় সম্প্রতি ১৬ এপ্রিল ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে পুকুর দেখশুনা ও রক্ষণা-বেক্ষণের দায়িত্ব নেয় তেলোপাড়া গ্রামের আজিমুদ্দিন ও আওয়ামী লীগের দোসর প্রশান্ত কুমার। পরে পুকুরপাড়ের বেশ কয়েকটি সরকারি গাছ ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করে। এছাড়াও সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির তত্বাবধায়ক কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্নার পুকুর ভর্তি মাছ পেশিশক্তির জোরে মেরে নেয়ার হুমকি দেয় তারা। এঅবস্থায় সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি খোঁজ নিয়ে জানতে পারে বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারীসহ ১২ জন মৎস্যজীবি সদস্য ভূয়া, মৎস্যজীবি সদস্য হিসেবে নিবন্ধন নেই। পরে এবিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ দেয়া হয়। জেলা প্রশাসক ৭ দিনের মধ্যে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সুস্পট মতামতসহ তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য নির্দেশ দেন। এঅবস্থায় ইউএনও তানোর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে ৩ কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন। মৎস্য কর্মকর্তা যথাসময়ের মধ্যে প্রমানসহ বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির মৎস্যজীবি সদস্যদের মোহনপুর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কর্তৃক প্রেরিত মৎস্যজীবি ডাটাবেজ যাচাই করে প্রমান পান যে, সভাপতি ও সেক্রেটারীসহ ১২ জন সদস্য প্রকৃত মৎস্যজীবি হিসেবে নিবন্ধন নেই। একারণে উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ইউএনও বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির ইজারা আদেশ বন্ধ রাখেন। এমতাবস্থায় প্রশান্ত ও আনোয়ারের দখলদার বাহিনী পেশিশক্তির জোরে পূর্বের মৎস্যজীবি সমিতির চাষকৃত পুকুর ভর্তি মাছ মেরে নেয়ার চেষ্টায় মারিয়া হয়ে উঠে।
এনিয়ে অভিযোগকারী শরিফুল ইসলাম ও কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্না বলেন- প্রশান্ত কুমার এবং আনোয়ার ভূমি ও জলদস্যু। তারা সরকারি খাস সম্পত্তি দখলে নিতে বিভিন্ন প্রকার ভূয়া কাগজপত্র তৈরি করে থাকে। তাদের লীজ নেয়া পুকুর পাড়ের বেশ কয়েকটি আকাশমনি ও শিশুগাছ ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করে প্রশান্ত কুমার। কিন্তু ভাড়াটিয়া হিসেবে আনোয়ার গাছ কর্তনে সহযোগীতা করে। এভাবে গাছগুলো ক্রয় করার পর কর্তন করে ফার্নিচারের মালিক মোতাল্লেব আলী। এসময় স্থানীয় লোকজন ও পূর্বের লীজ গ্রহিতার আত্নীয়রা বাধাঁ দেন। এসময় এলাকাবাসী গাছগুলো টেন্ডার নেয়ার কাগজ দেখাতে বললে ক্ষিপ্ত হয়ে দুই হাজার টাকায় ইউএনওর নিকট থেকে টেন্ডার নেয়া আছে। পরে কাগজ দেখাবো বলে লীজকৃত পুকুর ভর্তি মাছ পেশিশক্তির জোরে মেরে নেয়ার হুমকি দিয়ে চলে যান তারা।
এবিষয়ে প্রশান্ত কুমার ও আনোয়ার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন পুকুর লীজের সর্বচ্চো দরদাতার কাছ থেকে ডিডের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি। এখন খোঁজ নিয়ে দেখছি দরদাতার কাগজে ক্রটি আছে। এজন্য পূর্বের লীজ গ্রহিতা পুকুর নিয়ে ঝামেলা করছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে বসে সমাধানের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কাটাগাছ ও পুকুরের ধারে কাছে আমরা যাব না বলে জানান তারা।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সানমান বলেন- অভিযোগ থাকায় প্রথম সর্বচ্চো দরদাতা সমিতিকে এখন পুকুরটি লীজ দেয়া হয়নি। ওই সমিতির মৎস্যজীবিদের নিবন্ধন ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সমবায় অফিস ও উপজেল বনকর্মকর্তা থেকে প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। কিন্তু আরেক দপ্তর থেকে প্রতিবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডিসি মহোদয়ের কাছে পাঠানো হবে।
এনিয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর স্থানীয় বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম ও ২২ সেপ্টেম্বর সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির তত্বাবধায়ক কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্না তানোর থানায় পৃথক অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিধন করা গাছ জব্দ ও লীজকৃত পুকুর ভর্তি মাছ মেরে নেয়ার হুমকির বিষয়ে দুই সপ্তার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন। এদিকে গত মঙ্গলবার(২৩ সেপ্টেম্বর) থেকে তদন্তে মাঠে নেমেছেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অভিযোগকারীদের বাড়ি তানোর উপজেলার তেলোপাড়া গ্রামে।
অভিযুক্ত প্রভাবশালী জলদস্যু ওই ব্যক্তির বাড়ি মোহনপুর উপজেলার ঘাষিগ্রাম ইউনিয়নের (ইউপি) মেলান্দি গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের বিশ্বনাথের পুত্র এবং সাবেক এমপি আয়েন উদ্দিনের অর্থের যোগানদাতা ও আস্থাভাজন আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে পরিচিত। তার নাম প্রশান্ত কুমার (৪৬)। এছাড়াও তানোরের বাধাইড় ইউনিয়নের(ইউপি) তেলোপাড়া গ্রামের মৃত হুমায়ন মাষ্টারের পুত্র আনোয়ার হোসেন (৪৫) ও মুন্ডুমালা বাজারের ফার্নিচারের মালিক মোতাল্লেব আলী (৪৩)। তারা ভূয়া সমিতির নামে কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি খাসপুকুর ও জলাশয় দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বাধাইড় ইউপির জোতগোকুল মৌজায় অবস্থিত সরকারি খাস খতিয়ারভুক্ত ১ দশমিক ৭৬ একর পুকুর রয়েছে। যার দাগ নম্বর- আর.এস-৪৮৯। পুকুরটি বাংলা ১৪২৯-১৪৩১ সন পর্যন্ত গোদাগাড়ীর ‘সারাংপুর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ লীজ নিয়ে মাছ চাষ করে আসছে। এঅবস্থায় বাংলা ১৪৩২-১৪৩৪ সন পর্যন্ত ৩ বছর মেয়াদে দরপত্র আহবান করে তানোর উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি। সিডিউল মোতাবেক রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলার ‘বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ ও বাগমারা উপজেলার ‘সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি’ দরপত্র ক্রয় করে। পরে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা দরে বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি প্রথম সর্বচ্চো দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়। তবে, নিয়ম মতে এক বছরের ১ লাখ ৫ হাজার টাকা ওই সমিতির নামে সভাপতি আশরাফুল ইসলাম সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমা দেন। কিন্তু লীজ আদেশ না পেয়েই পুকুর দখলে মরিয়া হয়ে উঠেন তিনি ও তার ভাড়াটিয়া প্রভাবশালী চক্রটি। এমতাবস্থায় সম্প্রতি ১৬ এপ্রিল ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে পুকুর দেখশুনা ও রক্ষণা-বেক্ষণের দায়িত্ব নেয় তেলোপাড়া গ্রামের আজিমুদ্দিন ও আওয়ামী লীগের দোসর প্রশান্ত কুমার। পরে পুকুরপাড়ের বেশ কয়েকটি সরকারি গাছ ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করে। এছাড়াও সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির তত্বাবধায়ক কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্নার পুকুর ভর্তি মাছ পেশিশক্তির জোরে মেরে নেয়ার হুমকি দেয় তারা। এঅবস্থায় সততা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি খোঁজ নিয়ে জানতে পারে বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির সভাপতি ও সেক্রেটারীসহ ১২ জন মৎস্যজীবি সদস্য ভূয়া, মৎস্যজীবি সদস্য হিসেবে নিবন্ধন নেই। পরে এবিষয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ দেয়া হয়। জেলা প্রশাসক ৭ দিনের মধ্যে তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সুস্পট মতামতসহ তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য নির্দেশ দেন। এঅবস্থায় ইউএনও তানোর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে ৩ কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন। মৎস্য কর্মকর্তা যথাসময়ের মধ্যে প্রমানসহ বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির মৎস্যজীবি সদস্যদের মোহনপুর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কর্তৃক প্রেরিত মৎস্যজীবি ডাটাবেজ যাচাই করে প্রমান পান যে, সভাপতি ও সেক্রেটারীসহ ১২ জন সদস্য প্রকৃত মৎস্যজীবি হিসেবে নিবন্ধন নেই। একারণে উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ইউএনও বরিঠা একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির ইজারা আদেশ বন্ধ রাখেন। এমতাবস্থায় প্রশান্ত ও আনোয়ারের দখলদার বাহিনী পেশিশক্তির জোরে পূর্বের মৎস্যজীবি সমিতির চাষকৃত পুকুর ভর্তি মাছ মেরে নেয়ার চেষ্টায় মারিয়া হয়ে উঠে।
এনিয়ে অভিযোগকারী শরিফুল ইসলাম ও কৃষিবিদ সিদ্দিকা তামান্না বলেন- প্রশান্ত কুমার এবং আনোয়ার ভূমি ও জলদস্যু। তারা সরকারি খাস সম্পত্তি দখলে নিতে বিভিন্ন প্রকার ভূয়া কাগজপত্র তৈরি করে থাকে। তাদের লীজ নেয়া পুকুর পাড়ের বেশ কয়েকটি আকাশমনি ও শিশুগাছ ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করে প্রশান্ত কুমার। কিন্তু ভাড়াটিয়া হিসেবে আনোয়ার গাছ কর্তনে সহযোগীতা করে। এভাবে গাছগুলো ক্রয় করার পর কর্তন করে ফার্নিচারের মালিক মোতাল্লেব আলী। এসময় স্থানীয় লোকজন ও পূর্বের লীজ গ্রহিতার আত্নীয়রা বাধাঁ দেন। এসময় এলাকাবাসী গাছগুলো টেন্ডার নেয়ার কাগজ দেখাতে বললে ক্ষিপ্ত হয়ে দুই হাজার টাকায় ইউএনওর নিকট থেকে টেন্ডার নেয়া আছে। পরে কাগজ দেখাবো বলে লীজকৃত পুকুর ভর্তি মাছ পেশিশক্তির জোরে মেরে নেয়ার হুমকি দিয়ে চলে যান তারা।
এবিষয়ে প্রশান্ত কুমার ও আনোয়ার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন পুকুর লীজের সর্বচ্চো দরদাতার কাছ থেকে ডিডের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি। এখন খোঁজ নিয়ে দেখছি দরদাতার কাগজে ক্রটি আছে। এজন্য পূর্বের লীজ গ্রহিতা পুকুর নিয়ে ঝামেলা করছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে বসে সমাধানের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কাটাগাছ ও পুকুরের ধারে কাছে আমরা যাব না বলে জানান তারা।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সানমান বলেন- অভিযোগ থাকায় প্রথম সর্বচ্চো দরদাতা সমিতিকে এখন পুকুরটি লীজ দেয়া হয়নি। ওই সমিতির মৎস্যজীবিদের নিবন্ধন ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সমবায় অফিস ও উপজেল বনকর্মকর্তা থেকে প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। কিন্তু আরেক দপ্তর থেকে প্রতিবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডিসি মহোদয়ের কাছে পাঠানো হবে।